DIPENDU
MONDAL
geographywithdip.blogspot.com
DIPENDU MONDAL
(M.A , B.ED , NET )
WHAT’S APP NUMBER -8972917151
কৃষিকাজ বলতে কী বোঝো?
উত্তর --সাধারণভাবে কৃষিকাজ বলতে জমিকে কর্ষণ করে (কৃষি শব্দটি এসেছে সংস্কৃত কৃষ ধাতু থেকে, যার অর্থ কর্ষণ করা) ফসল উৎপাদনকে বোঝায়।
জিমারম্যান প্রদত্ত কৃষির সংজ্ঞাটি হল—স্থায়ীভাবে জমিতে বসবাস করে মানুষ যখন উদ্ভিদ ও প্রাণীর স্বাভাবিক জন্ম ও মৃত্যুকে কাজে লাগিয়ে উদ্ভিজ্জ ও প্রাণীজ দ্রব্য উৎপাদন করে তখন তাকে কৃষিকাজ বলে।
বৈশিষ্ট্য : --এটি প্রাথমিক
অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপের
অন্তর্গত। প্রকৃতির নিবিড় সাহচর্যে থেকে কৃষিকাজ সম্পাদন করা হয়। ও
জলবায়ুর অবস্থা, মৃত্তিকা
ও ভূমির প্রকৃতি অনুসারে
কৃষিকাজ পদ্ধতি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন হয়।
DIPENDU MONDAL
geographywithdip.blogspot.com
মিলেটকে ‘কষ্টসহিষু
ফসল' বলা
হয় কেন?
উত্তর-- জোয়ার, বাজরা, রাগি এই তিনটি ক্ষুদ্র ও নিকৃষ্ট প্রকৃতির দানাশস্যকে একত্রে মিলেট বলে। মিলেটকে কষ্টসহিষু ফসল বলে,
কারণ— চরমভাবাপন্ন
জলবায়ুতে যেখানে অন্য কোনো
ফসল উৎপাদিত হওয়া সম্ভব নয়,
সেখানে মিলেট চাষ করা
হয়। মিলেট যে উন্নতা (25°C-30°C)
সহ্য করতে পারে
তা অন্য ফসলের পক্ষে সহ্য করা সম্ভব নয়। অত্যন্ত শুষ্ক পরিবেশে
(বৃষ্টিপাত মাত্র 40-50
সেমি) মিলেট জন্মাতে পারে।
অনুর্বর মাটিতেও মিলেট জন্মাতে পারে। যে-কোনো ভূ-প্রকৃতিতে
এদের চাষ সম্ভব।
ভারতের কৃষিকাজে পশুশক্তির প্রাধান্য দেখা যায় কেন?
উত্তর-- ভারতের কৃষিকাজে পশুশক্তির প্রাধান্য দেখতে
পাওয়ার
কারণগুলি হল— ভারতের
অধিকাংশ কৃষক অশিক্ষিত
হওয়ায় এখনও তারা আদিম প্রথায় লাঙল,
মই প্রভৃতি প্রাচীন
কৃষি যন্ত্রপাতির সাহায্যে পশুশক্তি ব্যবহার করে কৃষিকাজ করে। ভারতের
কৃষিজোতগুলি ক্ষুদ্রাকৃতির হওয়ায় আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা
যায় না। তাই পশুশক্তির ওপর নির্ভর করে কৃষিকাজ করতে হয়।
ভারতের কৃষিকাজ জীবিকাসত্তাভিত্তিক কেন?
উত্তর-- জীবনধারণের জন্য যে কৃষিকাজ করা হয়, তাকে জীবিকাসত্তাভিত্তিক
কৃষি বলা হয়। এইপ্রকার কৃষিতে উৎপাদিত ফসল কৃষকের নিজের প্রয়োজন মেটাতেই নিঃশেষ হয়ে যায়। ভারতের
কৃষকদের মধ্যে বেশিরভাগ দরিদ্র ও প্রান্তিক কৃষক এবং তাই তারা
উৎপাদিত ফসল নিজেদের পরিবারের চাহিদা মেটাতেই ব্যবহার করে।
অর্থাৎ, জীবনধারণই
ভারতের কৃষিকাজের মূল
লক্ষ্য। সেই কারণেই ভারতের কৃষিকাজ জীবিকাসত্তাভিত্তিক।
DIPENDU MONDAL
geographywithdip.blogspot.com
ভারতের কৃষিজোতগুলি ক্ষুদ্রাকৃতি হয় কেন?
উত্তর --ভারতের কৃষিজোতগুলি ক্ষুদ্রাকৃতির। ভারতে কৃষিজোতগুলির গড় আয়তন মাত্র 0.19 হেক্টর। কৃষিজোতগুলি এরকম ক্ষুদ্রাকৃতির হওয়ার কারণগুলি হল— ভারতে জনসংখ্যার চাপ অত্যন্ত বেশি।
তাই ভারতে কৃষিজমির পরিমাণ বেশ কম। ভারতে কৃষিজমির
মালিকানা নির্ধারিত হয় উত্তরাধিকার সূত্রে। তাই এই অল্প পরিমাণ
কৃষিজমি পুরুষানুক্রমে ভাগ হতে হতে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র হয়েছে।
অর্থকরী ফসল কাকে বলে? ভারতে উৎপন্ন অর্থকরী ফসলগুলির
নাম করো।
উত্তর-- যেসব ফসল বিক্রি করে কৃষকদের অর্থাগম হতে
পারে, তাদের
অর্থকরী ফসল বলে।
বৈশিষ্ট্য :-- 1. বাজারে বিক্রয় করে অর্থ উপার্জন করা এই ফসল চাষের
প্রধান উদ্দেশ্য।
2. এই সমস্ত ফসল প্রকৃতপক্ষে বাণিজ্যিক
প্রয়োজনে ব্যবহার করা হয়। তাই এদের বাণিজ্যিক ফসলও বলে।
3. এই
ফসল চাষ করে অর্থাগম হয় বলে
কৃষকদের অবস্থা স্বচ্ছল হয়।
ভারতের অর্থকরী ফসল : --পাট, কার্পাস
এবং তার সঙ্গে
চা, কফি, রবার প্রভৃতি
বাগিচা ফসলগুলিও অর্থকরী ফসলের
অন্তর্গত।
DIPENDU MONDAL
geographywithdip.blogspot.com
বাগিচা ফসল কাকে বলে? ভারতে উৎপন্ন বাগিচা ফসলগুলির
নাম লেখো।
উত্তর --প্রধানত বাগান তৈরি করে পরিকল্পনামাফিক
সারিবদ্ধভাবে
চারাগাছ রোপণের মাধ্যমে যেসব ফসলের চাষ করা হয় এবং যাদের থেকে
বহুদিন ধরে ফলন পাওয়া যায়,
তাদের বাগিচা
ফসল বলে।
বৈশিষ্ট্য –1. এইপ্রকার ফসল চাষে প্রাথমিক ব্যয়
বেশি হলেও
পরবর্তী উৎপাদন ব্যয় খুব কম।
2. মূলত ঔপনিবেশিকদের দ্বারা ভারতে বাগিচা ফসল উৎপাদন শুরু হয়।
3. উন্নত
কৃষি-পরিকাঠামো ব্যবহার করে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে এই ফসল উৎপাদন করা
হয়।
ভারতের বাগিচা ফসলঃ-- চা, কফি,
রবার, সিঙ্কোনা, তুঁত, বিভিন্ন
প্রকার ফল প্রভৃতি।
DIPENDU MONDAL
geographywithdip.blogspot.com
ভারতের কৃষিতে খাদ্যশস্যের প্রাধান্য দেখা যায় কেন?
উত্তর --ভারতের কৃষিতে খাদ্যশস্যের প্রাধান্য দেখা যায়। এদেশে কৃষিকাজের মাধ্যমে ধান, গম, জোয়ার, বাজরা, ডাল, তৈলবীজ প্রভৃতি খাদ্যশস্য প্রচুর পরিমাণে উৎপাদিত হয়।
এর কারণগুলি হল— 1. ভারত পৃথিবীর দ্বিতীয় জনবহুল দেশ। এই বিপুল জনসংখ্যার
খাদ্যের চাহিদা কৃষিকাজের মাধ্যমেই পূরণ করতে হয়। তাই
ভারতে কৃষিকাজের মাধ্যমে খাদ্যশস্য উৎপাদনের ওপর জোর
দেওয়া হয়।
2.
ভারতে জনসংখ্যার প্রবল চাপে
কৃষিজমির পরিমাণ ক্রমশ সংকুচিত হচ্ছে। তাই এই অল্প পরিমাণ কৃষিজমি থেকে
বিপুল পরিমাণ খাদ্যশস্য উৎপাদন করতে হয় বলে অন্য ফসল চাষের জন্য নিয়োজিত জমির পরিমাণ নগণ্য।
খারিফ শস্য কাকে
বলে?
উত্তর-- ভারতে গ্রীষ্মকালের শেষভাগে, অর্থাৎ বর্ষাকালে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর আগমনের সঙ্গে সঙ্গে যেসব ফসল চাষ করা হয়, সেগুলিকে খারিফ শস্য বলে এবং এই শস্য চাষের সময়কালকে খারিফ মরশুম বলে।
বৈশিষ্ট্য –1. এই শস্য চাষে অধিক উয়তা ও বৃষ্টিপাতের প্রয়োজন হয়।
2. প্রধানত বৃষ্টির জলের ওপর নির্ভর করে এই শস্য চাষ করা
হয় বলে জলসেচের খুব একটা প্রয়োজন হয় না।
3. এই
শস্য সাধারণত জুন মাসে (বর্ষাকালে) চাষ করা হয় এবং হেমন্তকালের
শেষে বা শীতের শুরুতে কাটা হয়।
উৎপন্ন ফসল: --ধান, পাট, কার্পাস, ভুট্টা, জোয়ার, বাজরা, তিল, চিনাবাদাম
প্রভৃতি।
DIPENDU MONDAL
geographywithdip.blogspot.com
জায়িদ শস্য কাকে
বলে?
উত্তর --ভারতে গ্রীষ্মকালের শুরুতে বা শীতের
শেষভাগে যেসব
ফসলের চাষ করা হয় এবং বর্ষার আগে যেসব ফসল তোলা হয়, তাদের জায়িদ
শস্য বলে।
বৈশিষ্ট্য :-- 1. এইসব ফসল অধিক উয়তা সহ্য করতে পারে।
2. ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসে এই ফসলের
চাষ করা হয় এবং
মে-জুন মাসে ফসল তোলা হয়। এইপ্রকার ফসলের চাষ কিছুটা জলসেচ
এবং কিছুটা কালবৈশাখী বৃষ্টির জলের ওপর নির্ভরশীল।
উৎপন্ন ফসল --আউশ ধান, বাদাম, পাট, শাকসবজি
প্রভৃতি।
ভারতে কোন কোন
পদ্ধতিতে ধান চাষ হয়?
উত্তর --ভারতে প্রধানত দুটি পদ্ধতিতে ধান চাষ করা হয়ে থাকে। যথা—
রোপণ পদ্ধতি-- এই পদ্ধতিতেই ভারতের বেশিরভাগ রাজ্যে ধান চাষ করা হয়। এই পদ্ধতিতে প্রথমে ধানের চারা তৈরি করে নিয়ে ধানের চাষের জন্য নির্দিষ্ট জমিতে নির্দিষ্ট তফাতে লাইন করে ধানচারা রোপণ করা হয়।
বপন পদ্ধতি—এই পদ্ধতিতে
ভারতে ধান চাষ প্রায় উঠে গেছে। শুধুমাত্র দু-এক জায়গায় এই পদ্ধতিতে
আউশ ধান চাষ করা হয়। এই পদ্ধতিতে
কর্ষণ করা চাষের জমিতে বীজ ছড়িয়ে দেওয়া হয় এবং ওই বীজ থেকে
চারাগাছ বের হয় এবং ধান উৎপন্ন হয়। এ ছাড়া উত্তর-পূর্ব
ভারতের পাহাড়ি রাজ্যগুলিতে ঝুম চাষ পদ্ধতিতে ধান চাষ করা
হয়।
DIPENDU MONDAL
geographywithdip.blogspot.com
ধান চাষে কীরুপ জলবায়ুর প্রয়োজন হয়?
উত্তর--- ধান ক্রান্তীয় জলবায়ুর ফসল এবং ভারতে বেশিরভাগ ধান খারিফ শস্যরূপে চাষ করা হয়। তাই উয়-আর্দ্র জলবায়ু ধান চাষের পক্ষে আদর্শ। ধান চাষের জন্য যেরূপ জলবায়ুগত অবস্থার প্রয়োজন হয়,
সেগুলি
হল— সাধারণভাবে
ধান চাষের
জন্য গড়ে 16°C-30°C উয়তার
প্রয়োজন। চাষের
জন্য 100-200
সেমি বার্ষিক বৃষ্টিপাত প্রয়োজন। ও ধান রোপণের সময় অধিক আর্দ্রতার (৪০%-এর বেশি) প্রয়োজন হয়। ধানের চারা বৃদ্ধির সময় প্রচুর সূর্যালোকের প্রয়োজন হয়। আবার
ধান পাকার সময় ও তোলার সময় রৌদ্রোজ্জ্বল আবহাওয়ার প্রয়োজন।
ভারতে ধান চাষ শ্রমনিবিড় কেন?
উত্তর --ভারতের অধিকাংশ কৃষক প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র
কৃষক। অর্থনৈতিক
দিক দিয়ে তাঁরা পিছিয়ে রয়েছেন। তাই আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতির মাধ্যমে ধান
চাষ করা তাঁদের পক্ষে সম্ভব নয়। তাই ধান চাষের অধিকাংশ কাজ, যেমন— জমি প্রস্তুত
করা, ধানের চারা
রোপণ করা, আগাছা
নিড়ান দেওয়া, ফসল কাটা,
ফসল ঝাড়াই করা প্রভৃতি সব কাজই পশুশক্তি ও দৈহিক শ্রমের দ্বারা
সম্পাদন করতে হয়। তাই ভারতে ধান চাষ শ্রমনিবিড়।
দক্ষিণ ভারতে ইক্ষু উৎপাদন কম হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর --দক্ষিণ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ইক্ষু চাষের
অনুকূল পরিবেশ
থাকা সত্ত্বেও ইক্ষু উৎপাদনের পরিমাণ অনেক কম। কারণগুলি হল—এই অঞ্চলে
বিভিন্ন রাজ্যের নদী উপত্যকাগুলিতে
খাদ্যশস্যের চাষ বেশি হয়। কারণ এই অঞ্চলে খাদ্যশস্যের চাহিদা
প্রচুর। এজন্য ইক্ষু চাষের জন্য পর্যাপ্ত জমি পাওয়ার অসুবিধা
রয়েছে। ও দক্ষিণ ভারতের উপকূল অঞ্চল ছাড়া মালভূমি অংশে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কম। জলসেচের মাধ্যমে ইক্ষু চাষে
চাষিরা আগ্রহী নয়। দক্ষিণ ভারতের খাদ্যশস্য ছাড়া
বেশিরভাগ জমিতে অধিক লাভজনক চিনাবাদাম,
তামাক প্রভৃতির
চাষ বেশি হয়। দক্ষিণ ভারতের পূর্ব উপকূল সমভূমি অঞ্চলে প্রতি
বছরই প্রাকৃতিক দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার সৃষ্টি হয়। এতে ইক্ষু
গাছের বিশেষ ক্ষতি হয়।
ভারতে চা শিল্পকেন্দ্রগুলি চা বাগিচার মধ্যেই গড়ে উঠেছে
কেন?
উত্তর --চা শিল্পের প্রধান কাঁচামাল হল চা পাতা। এই
চা পাতা হল
অবিশুদ্ধ শ্রেণির কাঁচামাল। তা ছাড়া চায়ের স্বাদ ও গন্ধ নির্ভর করে চায়ের
পাতায় উপস্থিত তেলকণা ও ট্যানিক অ্যাসিড বা থিয়েন-এর
পরিমাণের ওপর এবং সেই সঙ্গে চা প্রক্রিয়াকরণের সময়
সচেতনতার ওপর। ফলে চা বাগিচা থেকে দূরবর্তী অঞ্চলে চা পাতা বহন
করে নিয়ে গিয়ে চা শিল্পকেন্দ্র গড়ে তুললে চায়ের স্বাদ ও
উৎকর্ষতা কমে যায়। সেই কারণে ভারতে চা বাগিচার মধ্যেই
সম্পূরিত শিল্পব্যবস্থার মাধ্যমে চা-কে প্রক্রিয়াকরণ ও শিল্পজাত
পণ্যে রূপান্তরিত করা হয়।
কার্পাস ও ইক্ষু চাষের পক্ষে সমুদ্রবায়ু উপযোগী কেন?
উত্তর --কার্পাস ও ইক্ষু চাষের পক্ষে সমুদ্রবায়ু
উপযোগী, কারণ— সামুদ্রিক লোনা বায়ুর সংস্পর্শে কার্পাস গাছ ভালো হয়। গাছ বেড়ে
ওঠা এবং গুটিফল ধরার সময় লোনা বায়ু বিশেষ হিতকর। শুধু তাই নয় সামুদ্রিক লোনা বায়ু কার্পাস গাছ থেকে গুটিফল
ঝরে যাওয়াকে বাধা দেয় এবং বল উইভিল পোকার আক্রমণ থেকে কার্পাস গাছকে অনেকাংশে রক্ষা করে। ও সামুদ্রিক
লোনা বাতাস ইক্ষু গাছকে সতেজ করতে যেমন সাহায্য করে তেমনি সামুদ্রিক লোনা বাতাসের কারণে ইক্ষু গাছ পুষ্ট হয়
এবং তাতে রসের পরিমাণ ও রসে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
সোনালি পানীয়'
কাকে বলে এবং কেন বলে?
উত্তর --চা সোনালি পানীয় নামে পরিচিত। কারণ-- চা পশ্চিমবঙ্গের প্রধান অর্থকরী ফসল। চা উৎপাদন ও
বিক্রয়/রপ্তানির ওপর পশ্চিমবঙ্গের অর্থনীতি বহুলাংশ নির্ভরশীল। চা বিক্রয়/রপ্তানি করে পশ্চিমবঙ্গ প্রচুর
বৈদেশিক মুদ্রা
অর্জন করে। সেই কারণে পশ্চিমবঙ্গের এই অন্যতম বৈদেশিক মুদ্রা
অর্জনকারী পানীয় ফসল চা-কে সোনালি পানীয় বলে।
আরো ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য পড়ুন - ভূগোল সুফলম , দশম শ্রেণী -- সিতাংশু শেখর ভট্টাচার্য এবং শান্তনু মন্ডল -- কথা ও কাহিনী প্রকাশনী