Breaking









Oct 27, 2023

Class -12 -History Suggestion 2024 -DIPENDU MONDAL

 




Class -12 -History Suggestion 2024 


মুসলিম লিগের লাহোর অধিবেশনের গুরুত্বগুলি কী  কী ?


1940 খ্রিস্টাব্দে সংঘটিত মুসলিম লিগের লাহোর অধিবেশনের প্রধান প্রধান গুরুত্ব গুলি হল 

(i)এই অধিবেশনটিতে লিগের সদস্যরা পৃথক পাকিস্তানের

দাবি তোলেন

(ii) এই অধিবেশনের পরবর্তীকালে লিগ ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন থেকে বেশ কিছুটা সরে এসে ব্রিটিশ সরকারের থেকে রাজনৈতিক দাবিদাওয়া আদায়ে সচেষ্ট হয় 

(iii) এই অধিবেশনের পরবর্তীকালে জাতীয় কংগ্রেসের সঙ্গে লিগের মতানৈক্য বৃদ্ধি পায়



ট্রুম্যান নীতি কী ?

DIPENDU MONDAL


মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি হ্যারি ট্রুম্যান 1947 খ্রিস্টাব্দে

মার্কিন কংগ্রেসের এক বক্তৃতায় সোভিয়েত রাশিয়ার

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে তুরস্ক, গ্রিস এবং  বিশ্বের যে-কোনো

রাষ্ট্রকে আর্থিক ও সামরিক সাহায্যে দানের নীতি গ্রহণের

কথা বলেছিলেন , একেই  ট্রুম্যান নীতি বলা হয় ।


স্বত্ববিলোপনীতি কী? 


 ভারতের ব্রিটিশ শাসক লর্ড ডালহৌসি এদেশে ইংরেজ

কোম্পানি শাসনের বিস্তার ঘটাতে বদ্ধপরিকর হয়ে

উঠেছিলেন। এই কারণে তিনি ঘোষণা করেন যে, ব্রিটিশ

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির দ্বারা সৃষ্ট কোনো দেশীয় রাজ্যের

রাজার পুত্রসন্তান না থাকলে তিনি তাঁর উত্তরাধিকারী

হিসেবে কোনো দত্তকপুত্র গ্রহণ করতে পারবেন না। অপুত্রক

ওই দেশীয় রাজার মৃত্যু হলে উত্তরাধিকারীর অভাবে উক্ত

রাজ্যটি ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত হবে। এটি স্বত্ববিলোপ নীতি

হিসেবে পরিচিত।




 ঠান্ডা লড়াই কী?

1945 খ্রিস্টাব্দে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর মার্কিন

যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমি ধনতান্ত্রিক রাষ্ট্রজোট এবং

সোভিয়েত রাশিয়ার নেতৃত্বাধীন সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রজোটের

মধ্যে পারস্পরিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা যে যুদ্ধের আবহ বা পরিবেশ

সৃষ্টি করেছিল তাকেই ‘ঠান্ডা লড়াই’ বলে অভিহিত করা হয়।


 সি. আর. ফর্মুলা কী ? 


Ans. ভারতকে দ্বিখণ্ডিত না করে অথচ মুসলিম লিগের দাবি

মোটামুটিভাবে মেনে নিয়ে গান্ধিজির অনুগামী চক্রবর্তী

রাজাগোপালাচারী 1944 খ্রিস্টাব্দে যে একটি সমাধান সূত্র

প্রকাশ করেছিলেন সেটিই  সি. আর. ফর্মুলা নামে পরিচিত।


 রাওলাট আইন কী? 

 রাওলাট কমিটি বা কমিশনের সুপারিশের ওপর ভিত্তি

করে 1919 খ্রিস্টাব্দের ফেব্রুয়ারিতে ভারতের কেন্দ্রীয়

আইনসভায় একটি দমনমূলক বিলের উত্থাপন ঘটেছিল।

ওই আইনসভার ভারতীয় সদস্যদের পক্ষ থেকে উক্ত

বিলটির তীব্র বিরোধিতা করা হয়েছিল। কিন্তু আইনসভার

ভারতীয় সদস্যদের বিরোধিতা সত্ত্বেও ওই বছরের 18 মার্চ

উক্ত বিলটি আইনে পরিণত হয়ে রাওলাট আইন নামে

পরিচিতি পায়।