Breaking









Oct 5, 2024

October 05, 2024

class 10 exam বহির্জাত প্রক্রিয়া এবং বারিমন্ডল

 class 10 exam

বহির্জাত প্রক্রিয়া এবং বারিমন্ডল



এক নাম্বারের প্রশ্ন

1. আরোহন এবং অবরোহন প্রক্রিয়ার সম্মিলিত ফল কে কি বলে? 

2. যে প্রক্রিয়ায় ভূমিরূপের উচ্চতা কমে তাকে কি বলে? 

3. ক্ষয়সীমা কথাটি প্রথম কে ব্যবহার করেন। 

4. সমুদ্রের জলরাশি যখন একই স্থানে থেকে ওঠা নামা করে তখন তাকে কি বলে? 

5. শৈবাল সাগর সৃষ্টি হয়েছে কোন মহাসাগরে। 

6. সমুদ্র জলের এক স্থান থেকে অন্য স্থানের প্রবাহ কে কি বলে? 

7. জাপান স্রোতের অন্য নাম কি? 

8. পৃথিবীর বৃহত্তম মগ্নচড়া কোনটি। 

9. সমুদ্রস্রোত সৃষ্টির প্রধান কারণ কি? 

10. সমুদ্রের ভাসমান স্তুপ কে কি বলে? 


দুই নম্বরের প্রশ্ন। 

1. হিমপ্রাচীর কাকে বলে। 

2. শৈবাল সাগর কি? 

3. সমুদ্রস্রোত কাকে বলে। 

4. মগ্ন চড়া কাকে বলে। 

5. জলবিভাজিকা কি? 


পাঁচ নম্বরের প্রশ্ন। 

1. নদীর ক্ষয়জাত তিনটি ভূমিরূপ চিত্র সহ বিবরণ দাও। 

2. সমুদ্র স্রোত সৃষ্টির কারণ গুলি আলোচনা করো। 

Oct 2, 2024

October 02, 2024

class 10 exam বহির্জাত প্রক্রিয়া এবং বারিমন্ডল

 



class 10 exam

বহির্জাত প্রক্রিয়া এবং বারিমন্ডল


এক নাম্বারের প্রশ্ন

1. আরোহন এবং অবরোহন প্রক্রিয়ার সম্মিলিত ফল কে কি বলে? 

2. যে প্রক্রিয়ায় ভূমিরূপের উচ্চতা কমে তাকে কি বলে? 

3. ক্ষয়সীমা কথাটি প্রথম কে ব্যবহার করেন। 

4. সমুদ্রের জলরাশি যখন একই স্থানে থেকে ওঠা নামা করে তখন তাকে কি বলে? 

5. শৈবাল সাগর সৃষ্টি হয়েছে কোন মহাসাগরে। 

6. সমুদ্র জলের এক স্থান থেকে অন্য স্থানের প্রবাহ কে কি বলে? 

7. জাপান স্রোতের অন্য নাম কি? 

8. পৃথিবীর বৃহত্তম মগ্নচড়া কোনটি। 

9. সমুদ্রস্রোত সৃষ্টির প্রধান কারণ কি? 

10. সমুদ্রের ভাসমান স্তুপ কে কি বলে? 


দুই নম্বরের প্রশ্ন। 

1. হিমপ্রাচীর কাকে বলে। 

2. শৈবাল সাগর কি? 

3. সমুদ্রস্রোত কাকে বলে। 

4. মগ্ন চড়া কাকে বলে। 

5. জলবিভাজিকা কি? 


পাঁচ নম্বরের প্রশ্ন। 

1. নদীর ক্ষয়জাত তিনটি ভূমিরূপ চিত্র সহ বিবরণ দাও। 

2. সমুদ্র স্রোত সৃষ্টির কারণ গুলি আলোচনা করো। 

Aug 31, 2024

August 31, 2024

বর্জ্য ব্যবস্থাপনা Class -10 Dipendu Mondal

 



 বর্জ্য ব্যবস্থাপনা

Class -10

Dipendu Mondal

1. বর্জ্য পদার্থ (Waste Material) : মানুষ ব্যবহারের পর

যে-সকল বস্তুকে বর্জন করে, সেগুলিকে বর্জ্য পদার্থ বলে।


2. জীব বিশ্লেষ্য (Bio-degradable) : যেসব বর্জ্য পদার্থ

পরিবেশের বিয়োজক দ্বারা বিপাকীয় ক্রিয়ার মাধ্যমে সরল উপাদানে

পরিণত হয়, তাদের জীব বিশ্লেষ্য বা বায়ো-ডিগ্রেডেবল বর্জ্য বলে ৷


3. বর্জ্য ব্যবস্থাপনা (Waste management) : যে প্রযুক্তি

নির্ভর ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বর্জ্যের পুনর্ব্যবহার ও সংরক্ষণ সম্ভব

হয়, তা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নামে পরিচিত।


4. ভরাটকরণ (Landfill) : যে বিশেষ পদ্ধতিতে কোনো নীচু  স্থান বর্জ্য পদার্থ দ্বারা ভরাট করা হয়, তাকে ভরাটকরণ বা

ল্যান্ডফিল বলে।


5. লিচেট (Leachate) : বৃষ্টির যে জল ল্যান্ডফিলের বর্জ্য

পদার্থ ধুয়ে নিয়ে জলাশয়ে বা ভৌমজলে মেশে, সেই বর্জ্য পদার্থ

ধোয়া জলকে লিচেট বলে।


6. কম্পোস্টিং (Composting) : যে পদ্ধতিতে জৈব বর্জ্য

পদার্থকে ব্যাকটেরিয়া দ্বারা পচন ঘটিয়ে হিউমাস বা মিশ্রসার বা

কম্পোস্টে পরিণত করা হয়, তাকে কম্পোস্টিং বলে।


7. ব্যাগাসি (Bagasse) : চিনি শিল্পের বর্জ্য বিশেষত আখের

ছিবড়েকেই ব্যাগাসি বলা হয় ।

Aug 29, 2024

August 29, 2024

Class -10-History Dipendu Mondal

 


Class -10-History

Dipendu Mondal 

1. বাংলায় মুদ্রণ শিল্পের বিকাশে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের কীরূপ অবদান ছিল?

মুদ্রণের ব্যাবসায়িক উদ্যোগে প্রথম দিককার যেসব বাঙালি পুরুষ সাফল্য

লাভ করেছিলেন, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ছিলেন তাঁদের মধ্যে অগ্রগণ্য। তিনি স্বরবর্ণ ও

ব্যঞ্জনবর্ণগুলিকে সংস্কার করেন এবং তাদের আদর্শরূপ তুলে ধরেন 'বর্ণপরিচয়' প্রথম ও

দ্বিতীয় খণ্ডে। তিনি নতুন ধাঁচে বাংলা অক্ষর তৈরি করান এবং তা 'বিদ্যাসাগর সাট' নামে

পরিচিতি পায়। তিনি ১৮৪৭ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় স্থাপন করেন সংস্কৃত প্রেস। শিক্ষা

সংস্কারের সঙ্গে ব্যাবসায়িক সাফল্য লাভ যে অসম্ভব নয়, তা তিনি প্রমাণ করেছেন।


2. রবীন্দ্রনাথ কীভাবে ঔপনিবেশিক শিক্ষা ব্যবস্থার সমালোচনা করেছেন ?

উত্তর- শিক্ষা-দার্শনিক রবীন্দ্রনাথ ঔপনিবেশিক শিক্ষাব্যবস্থার কঠোর সমালোচক ছিলেন।

পাশ্চাত্যের ‘কেরানি তৈরির শিক্ষা’ তাঁর মনঃপূত হয়নি। ‘শিক্ষা সমন্বয়’, ‘তপোবন’, ‘শিক্ষার

হেরফের’, ‘তোতাকাহিনী’ প্রভৃতি প্রবন্ধ ও ছোটোগল্পে তিনি ঔপনিবেশিক শিক্ষানীতির চরম

সমালোচনা করেছেন। রবীন্দ্রনাথের কাছে শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য ছিল মানুষ তৈরি করা”।

তিনি মনে প্রাণে ঔপনিষদীয় চিন্তাধারায় প্রভাবিত ছিলেন। ঔপনিবেশিক শিক্ষার কেরানি

গড়ার কল ভেঙে সজীব মানুষ গড়তে ১৯০১ খ্রিস্টাব্দে বোলপুরে তিনি গড়ে তোলেন

ব্রহ্মচর্যাশ্রম। পরে ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে একে মহাবিদ্যালয়ে পরিণত করেন।


3. উনিশ শতকে বিজ্ঞান শিক্ষার বিকাশে ‘বসু বিজ্ঞান মন্দির'-এরভূ মিকা কী ছিল?

উত্তর- উনিশ শতকে বিজ্ঞান শিক্ষার বিকাশের জন্য ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞান সাধক

জগদীশচন্দ্র বসু ইংল্যান্ডের রয়্যাল ইন্সটিটিউশনের আদলে কলকাতায় প্রতিষ্ঠা করেন 'বসু

বিজ্ঞান মন্দির'। তরুণতর বিজ্ঞানীদের সামনে বিশ্বমানের গবেষণার দ্বার উন্মোচন করে দিতে

তিনি এই প্রতিষ্ঠান স্থাপনে ব্রতী হন। এই বিজ্ঞান কেন্দ্র সম্পূর্ণ নিজের তত্ত্বাবধানে স্বাধীনভাবে

বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে মৌলিক গবেষণার ব্যবস্থা করে ও বিজ্ঞান বিষয়ক বক্তৃতার আয়োজন

করা হয়। এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের বিজ্ঞানচেতনায় উদ্বুদ্ধ করে তোলা হয়।


4. বাঙালির অধিকাংশ ছাপাখানা যৌথ উদ্যোগে গড়ে উঠেছিল কেন?

উত্তর- ছাপাখানায় বাঙালির বাণিজ্যিক উদ্যোগের একটি লক্ষ্যণীয় দিক ছিল যৌথ

উদ্যোগ। এই সময় ছাপাখানার প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে অধিকাংশই ছিলেন মধ্যবিত্ত এবং পেশায়

শিক্ষক। এঁদের সাধ থাকলেও সাধ্য ছিল না। তাই ছাপার খরচ জোগানের জন্য তাঁদের

অংশীদারিত্বের পথে যেতে হয়, অথবা ধনীদের দ্বারস্থ হতে হয়। 'বাঙ্গাল গেজেটি-র

সম্পাদক গঙ্গাকিশোর ভট্টাচার্য- হরচন্দ্র রায়ের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে স্থাপন করেন

'বাঙ্গাল গেজেটি প্রেস'। বিদ্যাসাগর ও তাঁর বন্ধু মদনমোহন তর্কালঙ্কারের ‘সংস্কৃত যন্ত্র'

প্রেসও যৌথ উদ্যোগের উদাহরণ।

Aug 28, 2024

August 28, 2024

Class -9 Geography Dipendu Mondal

 


Class -9

Geography 

Dipendu Mondal 


1. সমপ্রায়ভূমি ও মোনাডনক্ কী ?

উত্তর নদীর বা স্বাভাবিক ক্ষয়চক্রের শেষ বা বার্ধক্য পর্যায়ে

যে বিস্তর্ণ প্রায় সমতলভূমির সৃষ্টি হয়, তাকে সমপ্রায়ভূমি

বলে। এই সমপ্রায় ভূমির ওপর শক্ত শিলায় গঠিত অনুচ্চ

পাহাড়গুলিকে মোনাডনক্ বলে।

বৈশিষ্ট্য :

(i) স্বাভাবিক ক্ষয়চক্রের শেষ পর্যায়ে সৃষ্টি হয়।

(ii) সমপ্রায় ভূমির ওপর দিয়ে নদীগুলি এঁকেবেঁকে প্রবাহিত হয়।

(iii) নদী মোহানার নিকটবর্তী হয়।


2. পিডমন্ট মালভূমি কী ?

উত্তর ক্ষয়চক্রের ফলে কোনো উচ্চভূমির উচ্চতা হ্রাস পেয়ে

মালভূমিতে পরিণত হলে, তাকে পিডমন্ট মালভূমি বলে।

বৈশিষ্ট্য :

(i) এক্ষেত্রে বহির্জাত শক্তিগুলি ক্ষয়কার্য করে।

(ii) পর্বত বা উচ্চভূমির পাদদেশে সৃষ্টি হয়।

(iii) ক্ষয় পেতে পেতে তরঙ্গায়িত মালভূমিতে পরিণত হয়।


3. অবস্থান অনুযায়ী পর্বতের শ্রেণিবিভাগ করো।

উত্তর অবস্থান অনুযায়ী পর্বতকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়,

যেমন— 1 মহাদেশীয় পর্বত—যাকে আবার দুটি ভাগে ভাগ

করা যায় (i) অন্তর্দেশীয় পর্বত [হিমালয়, আরাবল্লি]

(ii) উপকূলীয় পর্বত [সহ্যাদ্রি, মলয়াদ্রি, রকি, আন্দিজ]

@ মহাসাগরীয় পর্বত [মধ্য ভারতমহাসাগরীয় ও মধ্য

আটলান্টিক শৈলশিরা]


4. ত্রিপাত সীমান্ত কী ?

উত্তর কোনো পাতসীমানা বরাবর তিনদিক থেকে তিনটি

পাত একটি বিন্দুতে মিলিত হলে তাকে ত্রিপাত সম্মেলন বলে।

যেমন—নাজকা পাত, কুমেরু পাত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয়

পাতের মধ্যে এই প্রকার পাত সম্মেলন লক্ষ করা যায়।

Aug 11, 2024

August 11, 2024

Geography GK Dipendu Mondal



 Geography GK

Dipendu Mondal 


1. বুনো গাধার অভয়ারণ্য or ‘Wild Ass Sanctuary' অবস্থিত--- কচ্ছ, গুজরাট।

2. নর্মদা নদীর ওপর নর্মদা বাঁধের প্রকৃত নাম--সর্দার সরোবর বাঁধ ।

3. কালবৈশাখী ঝড়কে দক্ষিণ ভারতে বলে--আম্রবৃষ্টি।

4. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানীর নাম-- ওয়াশিংটন

5. ডিসি, ডিসি কথার অর্থ –ডিস্ট্রিক অব কলম্বিয়া ।

6. ভারতে তিনটি নৌ বিমান ঘাঁটি আছে। এর মধ্যে একটি কোচিনে, দ্বিতীয়টি গোয়ায় এবং তৃতীয়টি হল – পোর্ট ব্লেয়ার-এ।

7. যে রাজ্যের অধিবাসীরা তাঁদের ‘কুলভি পাক নামে ডাকেন – মণিপুর রাজ্যের মায়েতেসেই অধিবাসীরা।

8. সরকারী ভাবে কাঞ্চনজঙ্ঘার শিখর বেশকয়েকবার জয় করা হয়েছে। কিন্তু প্রত্যেক সফল অভিযাত্রীই শিখরের কয়েক মিটার আগেই শেষ করে ফিরে এসেছেন। কারণ –সিকিমিজরা কাঞ্চনজংঘাকে পবিত্র মনে করেন তাই তাঁরা কাঞ্চনজংঘার শিখরে পা রাখতে দেন না ।

9. উড়িষ্যার ‘করহা’ উপজাতির পেশা হল –সাপ খেলা দেখানো।

10. এলিফ্যান্ট ফলস, বিডল ফলস, সুইট ফলস ও বিপশ ফলস এই চারটি জলপ্রপাত অবস্থিত--শিলং-এ।

10. পূর্ব ভারতের যে রাজ্যকে ‘মণির দেশ' ও 'ক্ষুদ্র স্বর্গ' বলা হয় –মণিপুর

'11. আর্চ অব ট্রায়াম্ফ' অবস্থিত – ফ্রান্সে।

12. চিনের ম্যাঞ্চেস্টার' বলা হয় – সাংহাইকে।

13. জলের গভীরতা মাপক একক হল--ফ্যাদাম।

14.চাঁদ থেকে প্রতিফলিত আলো পৃথিবীতে আসতে সময় লাগে --১.২ সেকেন্ড।

15. বিশ্বের দীর্ঘতম নৌবন্দর হল – পোর্ট অব নিউইয়র্ক অ্যান্ড নিউ জার্সি।

Aug 1, 2024

August 01, 2024

মাধ্যমিক ইতিহাসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন Dipendu Mondal

  



মাধ্যমিক ইতিহাসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

Dipendu Mondal 

1. ব্রিটিশ সরকার কেন ১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দে 'সোমপ্রকাশ' সাময়িক পত্রের প্রকাশ বন্ধ

করে দেয় ?

নীলকরদের অত্যাচারের প্রতিবাদ ও কাবুলে ব্রিটিশ নীতির সমালোচনা করেছিল

‘সোমপ্রকাশ’। ফলে ভার্নাকুলার প্রেস অ্যাক্টের ভিত্তিতে সোমপ্রকাশের সম্পাদককে মুচলেকা

ও জরিমানা দিতে বলা হয়। সোমপ্রকাশের সম্পাদক মুচলেকা বা জরিমানা দিতে অস্বীকার

করায় ব্রিটিশ সরকার ১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দে ‘সোমপ্রকাশ'-এর প্রকাশনা বন্ধ করে দেয়।



2. নিম্নবর্গের ইতিহাসচর্চা বলতে কী বোঝো?

উত্তর- জাতি-ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গ-শ্রেণি নির্বিশেষে সমাজের তথাকথিত নিম্নবর্গের মানুষদের

নিয়ে যে ইতিহাসচর্চা বর্তমানে বিশেষ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে, তা নিম্নবর্গের ইতিহাসচর্চা

নামে পরিচিত। এই ধরনের ইতিহাসচর্চায় তথাকথিত নিম্নবর্গের নাম না জানা মানুষরাই

ইতিহাসের যথার্থ নায়কে পরিণত হয়েছে। এই ধারার সঙ্গে যুক্ত কয়েকজন বিখ্যাত

ঐতিহাসিক হলেন রণজিৎ গুহ, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, গৌতম ভদ্র প্রমুখ।



3. খেলাধূলা কীভাবে জাতীয়তাবাদের বিস্তারে সহায়ক হয় ?

উত্তর- নিছক বিনোদনের মাধ্যম হলেও জাতীয়তাবাদের জাগরণে খেলাধুলার ঐতিহাসিক

ভূমিকা উপেক্ষা করা যায় না। কুস্তি, লাঠিখেলা, শরীরচর্চাকে কেন্দ্র করে ঔপনিবেশিক

ভারতে যে আখড়া সংস্কৃতির বিকাশ ঘটেছিল, তার মধ্যে জাতীয়তাবাদী চেতনার বীজ

সুপ্ত ছিল। আবার ১৯১১ খ্রিস্টাব্দে বাংলার মোহনবাগান দল শ্বেতাঙ্গ ব্রিটিশদের ফুটবল

যুদ্ধে পরাজিত করে যে আই. এফ. এ শিল্ড জয় করেছিল, তা একাধারে

বঙ্গভঙ্গের যোগ্য জবাব, অন্যদিকে বাঙালির জাতীয়তাবাদের দ্যোতক।



4. আধুনিক ইতিহাসচর্চায় সাধারণ মানুষের উপর বেশি জোর দেওয়া হয় কেন ?

উত্তর- আধুনিক ইতিহাসচর্চা সমগ্রতার সন্ধানী। সমাজে অস্তিত্ব আছে কিন্তু সাবেক

ইতিহাসে স্থান পায়নি—এমন সবকিছুই আধুনিক ইতিহাসের বিষয়বস্তু। স্বভাবতই সমাজের

সাধারণ মানুষ, তাদের কাজকর্ম, চিন্তা-ভাবনা, ধর্ম, পোশাক-পরিচ্ছদ, খেলাধুলা, খাদ্যাভ্যাস

প্রভৃতি সবকিছুই ইতিহাসচর্চার অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ।



5. আধুনিক ইতিহাসচর্চায় পোশাক-পরিচ্ছদের গুরুত্ব কী?

উত্তর- মানুষের বহিরাঙ্গিক আবরণ বা তার পোশাক-পরিচ্ছদ থেকে ইতিহাসচর্চার যে

উপাদানগুলি পাওয়া যায়, সেগুলি হল—(ক) কোনো মানুষ বা জনগোষ্ঠীর আর্থসামাজিক

অবস্থা, (খ) সামাজিক রুচিবোধ, (গ) সামাজিক উদারতার মাত্রা, (ঘ) লিঙ্গবৈষম্য প্রভৃতি।



6. ভারতে সংঘটিত দুটি পরিবেশ আন্দোলনের নাম লেখো।

উত্তর ভারতে সংঘটিত দুটি পরিবেশ আন্দোলন হল – (ক) ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দে সুন্দরলাল

বহুগুণার নেতৃত্বে চিপকো আন্দোলন এবং (খ) ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দে মেধা পাটেকরের নেতৃত্বে

নর্মদা বাঁচাও আন্দোলন।


তথ্যসূত্র  -সম্রাট সাজেশন

Jul 18, 2024

July 18, 2024

History Class-10 সংস্কার -বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা

 


History 

Class-10

 সংস্কার -বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা

 ব্রিটিশ সরকার কেন ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষা প্রসারে দ্যোগ নেয় ?


উত্তর ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনের প্রথম দিকে সরকার

ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারে উদ্যোগ নেয়নি। ব্রিটিশ সরকার বিভিন্ন

কারণে উনিশ শতকে ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারে উদ্যোগী হয়।

উদ্যোগী হওয়ার কারণ :


1. কর্মচারীর প্রয়োজনীয়তা : ভারতে ব্রিটিশ সরকারের সাম্রাজ্যবিস্তার

ও কাজের ক্ষেত্র বৃদ্ধি পাওয়ায় ইংরেজি জানা কর্মচারীর প্রয়োজন

হয়েছিল। এই চাহিদা পূরণের জন্য সরকার পাশ্চাত্য শিক্ষার

প্রসার ঘটায়।


2. সস্তায় শিক্ষিত কর্মচারী নিয়োগ : ব্রিটিশ সরকার ভারতে সস্তায়

শিক্ষিত কর্মচারী পাওয়ার জন্য এদেশে পাশ্চাত্য শিক্ষাবিস্তারে

উদ্যোগী হয়েছিল।


3. ব্রিটিশ সমর্থক শ্রেণি সৃষ্টি : ব্রিটিশরা মনে করেছিল ভারতীয়রা

পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত হলে তারা ব্রিটিশ সরকারের সমর্থক

শ্রেণিতে পরিণত হবে। তারা গাত্রবর্ণে ভারতীয় হলেও

মানসিকতায় হবে ইংরেজ।


4. ভারতীয়দের উন্নয়ন : অনেক প্রগতিশীল ব্যক্তি, খ্রিস্টান

মিশনারি উন্নত আধুনিক শিক্ষার প্রয়োজনে ভারতে পাশ্চাত্য

শিক্ষা চালু করার পক্ষপাতী ছিলেন। ভারতীয় সমাজের প্রচলিত

কুসংস্কারে তারা মর্মাহত হয়ে আধুনিক পাশ্চাত্য শিক্ষাকে স্বাগত

জানিয়েছিলেন।

Jul 4, 2024

July 04, 2024

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন Dipendu Mondal

 



 মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন

Dipendu Mondal 

1.  'নববিধান' কী?


উত্তর- শ্রীরামকৃদ্ধদেবের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে ব্রাম্ন নেতা কেশবচন্দ্র সেন সর্বধর্মসমন্বয়ের

লক্ষ্যে ১৮৮০ খ্রিস্টাব্দে 'নববিধান' ঘোষণা করেন। হিন্দুধর্মের সনাতন রীতি-নীতি ও

পদ্ধতি-প্রকরণের সঙ্গে বৈদ্ভব ও খ্রিস্টধর্মীয় আদর্শের সংমিশ্রণে তাঁর এই

‘নববিধান' ঘোষিত হয় এবং তিনি প্রতিষ্ঠা করেন 'নববিধান ব্রাহ্মসমাজ'।


2. এদেশে পাশ্চাত্য শিক্ষাবিস্তারে খ্রিস্টান মিশনারীদের প্রধান উদ্দেশ্য কী ছিল?


উত্তর- এদেশে পাশ্চাত্য শিক্ষাবিস্তারে খ্রিস্টান মিশনারীদের প্রথম তথা প্রধান উদ্দেশ্য

ছিল খ্রিস্ট ধর্মের প্রচার। বস্তুতপক্ষে, খ্রিস্টের বাণী ও ধর্মোপদেশ সাধারণ ভারতবাসীর

কাছে পৌঁছে দিতে এদেশে পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তারের বিশেষ প্রয়োজন ছিল। তবে ধর্ম

প্রচারের সঙ্গে সঙ্গে সামান্য পরিমাণে হলেও তাঁরা এদেশে আধুনিক বিজ্ঞান শিক্ষা প্রদান

করেছিলেন এবং সরকারি উদ্যোগের অন্তত তিন দশক পূর্বেই এদেশে পাশ্চাত্য শিক্ষা

প্রসারের গুরুদায়িত্ব তাঁরা স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে নিজেদের কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন।


3. স্কুল বুক সোসাইটি কেন প্রতিষ্ঠিত হয়?

উত্তর- ১৮১৭ খ্রিস্টাব্দে ডেভিড হেয়ার কিছু ভারতীয় শিক্ষাব্রতীর সাহচর্যে কলকাতায়

প্রতিষ্ঠা করেন স্কুল বুক সোসাইটি। উদ্দেশ্য ছিল, ইংরাজি ভাষার পাঠ্য পুস্তক রচনা এবং

সুলভে বা বিনামূল্যে ভারতীয় ছাত্রদের মধ্যে বিতরণ তথা গণশিক্ষার প্রসার।


4. মধুসূদন গুপ্ত স্মরণীয় কেন?


উত্তর- মধুসূদন গুপ্ত ছিলেন কলকাতা মেডিকেল কলেজের একাধারে ছাত্র ও শিক্ষক।

এখানে থাকাকালীন ছাত্রাবস্থার সমস্ত সামাজিক প্রতিবন্ধকতা ও গোঁড়ামিকে উপেক্ষা করে

১৮৩৬ খ্রিস্টাব্দের ১০ জানুয়ারি তিনি প্রথম বাঙালি ছাত্র হিসাবে শব ব্যবচ্ছেদ করেন

বা চিকিৎসা বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে যুগান্তকারী পদক্ষেপ। ১৮৪০ খ্রিস্টাব্দে তিনি এখান থেকে

ডাক্তারি পাশ করেন। 'ফার্মকোপিয়া' ও 'অ্যানাটমি' নামক ইংরাজি গ্রন্থ দুটির যথাক্রমে বাংলা

ও সংস্কৃতে অনুবাদ তাঁর অন্যতম কীর্তি।


5. লর্ড হার্ডিঞ্জের শিক্ষা বিষয়ক নির্দেশনামা কেন গুরুত্বপূর্ণ?


উত্তর- ১৮৪৪ খ্রিস্টাব্দে লর্ড হার্ডিঞ্জ তাঁর বিখ্যাত ঘোষণায় ভারতে সরকারী চাকুরী ক্ষেত্রে

ইংরাজি ভাষাজ্ঞান অপরিহার্য বলে ঘোষনা করেন। বস্তুতপক্ষে, এই ঘোষনার পর থেকেই

ভারতীয়দের মধ্যে, বিশেষত মধ্যবিত্ত হিন্দু সমাজের মধ্যে ইংরাজি ভাষা শিক্ষার এক বিপুল

উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যায় এবং ভারতের নানা প্রান্তে অসংখ্য পাশ্চাত্য

শিক্ষার প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠতে থাকে।


6. বাংলার নবজাগরণ' বলতে কী বোঝ?


উত্তর-  পাশ্চাত্য সভ্যতা ও সংস্কৃতি সংস্পর্শে এসে ঊনিশ শতকে বাঙালী সমাজে এক

যুক্তিবাদী ও মানবতাবাদী আলোড়ন দেখা যায়। এর প্রভাবে সমকালীন ধর্ম, সমাজ শিক্ষা,

সাহিত্য, রাজনীতি প্রভৃতি ক্ষেত্রে যে ব্যাপক, গভীর ও বৈপ্লবিক জাগরণ ঘটে তাকে অনেকে

বঙ্গীয় নবজাগরণ বলে আখ্যায়িত করেছেন।

Jul 3, 2024

July 03, 2024

Class-10 সংস্কার, বৈশিষ্ট্য এবং পর্যালোচনা পাঁচ নম্বরের প্রশ্ন

 


Class-10 

সংস্কার,  বৈশিষ্ট্য এবং পর্যালোচনা

 পাঁচ নম্বরের প্রশ্ন

 ধর্ম ও সমাজসংস্কার আন্দোলনে ব্রাত্মসমাজের সীমাবদ্ধতাগুলি

কী ছিল ?


উত্তর--  উনিশ শতকের বাংলায় ধর্ম ও সমাজসংস্কারে ব্রাত্মসমাজের

গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। রাজা রামমোহন রায় ছিলেন ব্রাত্মসমাজের

প্রতিষ্ঠাতা। পরে দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর, কেশবচন্দ্র সেন, আনন্দমোহন

বসু প্রমুখের নেতৃত্বে ব্রাত্ম আন্দোলন পরিচালিত হয়েছিল।


সীমাবদ্ধতা : -- ব্রাত্ম আন্দোলন জনপ্রিয়তা লাভ করলেও তার

বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা ছিল। সীমাবদ্ধতাগুলি হল নিম্নরূপ-


1. শিক্ষিত শ্রেণির আন্দোলন : ব্রাহ্মসমাজের আন্দোলন ছিল মূলত

শহরের শিক্ষিত মানুষের মধ্যে সীমাবদ্ধ। সমাজের অগণিত নিরক্ষর

বা স্বল্পশিক্ষিত মানুষ এই আন্দোলনে শামিল হতে পারেনি।

2. শহরকেন্দ্রিক আন্দোলন : ব্রাহ্মসমাজের ধর্ম ও সমাজসংস্কার

আন্দোলন ছিল মূলত শহরকেন্দ্রিক। বাংলার গ্রামাঞ্চলে এই

আন্দোলনের প্রসার ঘটেনি।

3.  নেতৃত্বের মতভেদ : ব্রাত্মসমাজের নেতাদের নিজেদের মধ্যে

মতভেদ এই আন্দোলনকে দুর্বল করে দিয়েছিল। দেবেন্দ্রনাথ

ঠাকুরের সঙ্গে কেশবচন্দ্র সেনের মতভেদ, আবার কেশবচন্দ্র

সেনের সঙ্গে শিবনাথ শাস্ত্রী, আনন্দমোহন বসু প্রমুখ সদস্যের

মতপার্থক্য ব্রাত্মসমাজের জনপ্রিয়তাকে হ্রাস করে।

4. মতবাদের পরিবর্তন : ব্রাহ্মসমাজে বারবার মতবাদের পরিবর্তন

আন্দোলনের ক্ষতি করেছে। দেবেন্দ্রনাথ ব্রাত্মধর্মের অনুষ্ঠান

পদ্ধতি রচনা করেন। কেশবচন্দ্র সেন পরবর্তীকালে অবতারবাদে

বিশ্বাসী হয়ে পড়েন যা ব্রাহ্মসমাজে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি

করেছিল।

Jul 1, 2024

July 01, 2024

Class - 9 - Geography Dipendu Mondal পৃথিবীপৃষ্ঠে কোন স্থানের অবস্থান নির্ণয়



 Class - 9 - Geography 

Dipendu Mondal 


পৃথিবীপৃষ্ঠে কোন স্থানের অবস্থান নির্ণয়

1. মান মন্দির কোন শহরে অবস্থিত- গ্রিনিচ

2. কৌণিক দূরত্ব কোন এককে প্রকাশ করা হয়- ডিগ্রিতে 

3. কোন অক্ষরেখার ব্যাস পৃথিবীর ব্যাশের সমান- নিরক্ষরেখা 

4. কোন দ্রাঘিমা রেখা থেকে বার বা তারিখের শুরু ও সমাপ্তি ঘটে- ১৮০° দ্রাঘিমা রেখা। 

5. গ্রিনিচের প্রমাণ সময়ের সাথে ভারতের প্রমাণ সময়ের পার্থক্য কত- ৫ ঘন্টা ৩০ মিনিট। 

6. নিরক্ষরেখার অপর নাম কি- বিষুব রেখা। 

7. কোন মহাসাগরের উপর দিয়ে ১৮০° দ্রাঘিমা রেখা প্রসারিত হয়েছে- প্রশান্ত মহাসাগর। 

8. কোন দুই গোলার্ধের সীমারেখা ১৮০°- পূর্ব ও পশ্চিম গোলার্ধ। 

9. পৃথিবীপৃষ্ঠে অবস্থিত কোন স্থানের বিপরীত অবস্থান কে কি বলে- প্রতিপাদ স্থান। 

10. ভারতের ৮২° ৩০ মিনিট পূর্ব দ্রাঘিমা রেখায় কোন শহর অবস্থিত- এলাহাবাদ 

11. কলকাতা পৃথিবীর কেন্দ্র ও নিরক্ষীয় তলের সঙ্গে কত ডিগ্রি কোন উৎপন্ন করে- 22 ডিগ্রি ৩৪ মিনিট উত্তর। 

12. নিরক্ষরেখায় ধ্রুবতারা কে একেবারে কোন দিকে দেখা যায়- দিগন্ত রেখায়। 

13. সুমেরু বিন্দুতে ধ্রুবতারা একেবারে কত ডিগ্রি উন্নতি কোণে অবস্থান করে- ৯০ ডিগ্রী। 

14. একুশে জুন সূর্যের বিশুব লম্ব কত ডিগ্রী দক্ষিণী অবস্থান করে- সাড়ে 2৩ ডিগ্রী 

15. নিরক্ষরেখার পরিধি কত কিলোমিটার - 40077 km

July 01, 2024

Class 11 Geography Chapter- 1 শাস্ত্র রূপে ভূগোল Dipendu Mondal



 Class 11 Geography 

Chapter-  1 

শাস্ত্র রূপে ভূগোল

Dipendu Mondal 


1. কোন গ্রিক পন্ডিত জিওগ্রাফি শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন। 

2. ভূগোল পাঠের প্রাথমিক উদ্দেশ্য কি 

3. মানবিক ভূগোলের সাথে বিজ্ঞানের কোন শাখার সম্পর্ক রয়েছে 

4. ডাবলুএম ডেভিস কোন বিষয়ের প্রবক্তা ছিলেন 

5. ডকুচেভ কোন বিষয়ের প্রবক্তা ছিলেন 

6. ভিদাল কোন বিষয়ের প্রবক্তা ছিলেন 

7. আধুনিক ভূগোলের প্রতিষ্ঠাতা কাকে বলে 

8. জিয়াইএস এর কাজ কি 

9. সময়ের পটভূমিতে ঘটনার বিবরণ হলো ইতিহাস এটি কে বলেছেন 

10. নব নিয়ন্ত্রণবাদের  প্রবক্তা কে 

11. জলবায়ুগত নিয়ন্ত্রণবাদের প্রবক্তা কে

12. মডেল ভূগোলের জনক কাকে বলে  

13. ভূতত্ত্ববিদ্যার জনক কাকে বলে 

14. সমুদ্র বিদ্যার জনক কাকে বলে 

15. রাজনৈতিক ভূগোলের জনক কাকে বলে 

16. জিও মারফোলজি অধ্যয়ন এর বিষয় কি 

17. একজন বিখ্যাত জনসংখ্যা ভূগোল বিদের নাম কি 

18. নারী-পুরুষ বৈষম্য এবং তার বিষয়ে আলোচনা কোন বিজ্ঞানে করা হয় 

19. Geohydrology কিসের শাখা 

20. মানুষের ক্যালরি গ্রহণের তারতম্য ক্যালরির ঘাটতি ইত্যাদির বিষয়ে আলোচনা ভূগোলের কোন শাখায় করা হয় 




প্রশ্নের উত্তর

1. এরাটোস্থেনিস 

2. পৃথিবীর প্রাকৃতিক এবং মানবিক বিষয়গুলো সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা। 

3. সমাজবিজ্ঞান 

4. ভূমিরূপ বিদ্যা। 

5. মৃত্তিকা ভূগোল। 

6. মানবিক ভূগোল। 

7. হামবোল্ট 

8. ভৌগোলিক তথ্য সংগ্রহ করা। 

9. হার্টস্বর্ণ 

10. টেলর 

11. হান্টিংটন 

12. রিচার্ড চললে। 

13. টলেমি। 

14. পসিডোনিয়াসকে 

15. রাতজেল 

16. ভূমিরূপ বিদ্যা। 

17. আর শি চান্দনা। 

18. লিঙ্গ ভূগোল। 

19. জলবিদ্যা 

20. পুষ্টি ভূগোল। 

Jun 29, 2024

June 29, 2024

পরিবেশ বিজ্ঞান সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের তথ্য- Dipendu Mondal

 



Dipendu Mondal 

পরিবেশ বিজ্ঞান সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের তথ্য

■ 1975 খ্রিস্টাব্দে উন্নয়নশীল দেশে শতকরা 25-27

ভাগ মানুষ শহরে বাস করত। 2000 খ্রিস্টাব্দে তা

বেড়ে শতকরা 40 ভাগ হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের ধারণা

অনুসারে, 2025 খ্রিস্টাব্দে শহরবাসীর সংখ্যা 50 ভাগ

ছাড়িয়ে যেতে পারে।

■ উন্নত দেশগুলিতে মোট জনসংখ্যার 75 ভাগই

শহরে বাস করে।

 1 . শহরে নানারকম সুবিধার

জন্য বিশেষ করে জীবিকার প্রয়োজনে গ্রামের

মানুষ শহরে ভিড় করছে, ফলে শহরের জনসংখ্যা

ব্যাপক হারে বেড়ে চলেছে।

 2 . জনসংখ্যা বৃদ্ধির

জন্য শহরে দূষণের মাত্রাও ছাড়িয়ে যাচ্ছে।

3. বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বনভূমি অপসারণ করে,

জলাভূমির বিনাশ ঘটিয়ে নগর ও শহর গড়ে উঠছে।

4. শহরে সবুজায়নের অভাব দেখা দিয়েছে। 5. বর্জ্য

পদার্থের পরিমাণ বাড়ছে।

 6 . পয়ঃপ্রণালী, স্বাস্থ্য

পরিসেবা বিপর্যস্ত হচ্ছে।

■ নগরায়ণের ফলে পরিবেশ দূষণ প্রতিরোধের জন্য

বিভিন্ন ব্যবস্থা নিতে হবে—

 1. পয়ঃপ্রণালী,

পরিবহণ পরিসেবা, স্বাস্থ্য সম্পর্কীয় পরিবেশে নজর

দিতে হবে, 

2. অট্টালিকা, বহুতল বাড়ি নির্মাণের

সঙ্গে সঙ্গে সবুজায়নের ব্যবস্থা করতে হবে,

3 . নির্দিষ্ট স্থানে বা শহরের বাইরের কোনো জায়গায়

বর্জ্য নিক্ষেপ করতে হবে, তাতে দূষণ কম হবে,

4. বন বা জলাভূমিকে ভরাট হওয়ার থেকে রক্ষা

করতে হবে।